"অন্ধজনে দেহো আলো মৃতজনে দেহো প্রাণ তুমি করুণামৃত সিন্ধু করো করুণাকণা দান"
আজ সকাল সাড়ে দশটা থেকে আমাদের এখানকার সোশ্যাল মিডিয়াতে ভেসে উঠছে যে আমাদের বিধায়ক রাণাদার ব্যক্তিগত উদ্যোগে লাভপুরের মানুষের কিছু অবিশ্বাস্য পাওনা যা আমাদের জীবন রক্ষার জন্য এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ের ইতিহাস হয়ে থাকবে।আমাদের বিভিন্ন সময়ে শুধুমাত্র কোভিডের জন্য নয় বিভিন্ন মানুষের শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যার জন্য অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়।তাই রবীন্দ্রনাথের লেখা থেকে মুষ্টি ভিক্ষা করে বলি:
"অন্ধজনে দেহো আলো
মৃতজনে দেহো প্রাণ
তুমি করুণামৃত সিন্ধু করো করুণাকণা দান"।
এই বিশেষণ যদি আমাদের বিধায়ক সম্পর্কে আরোপ না করি তাহলে বোধ করি আমার বিবেকের কাছে অপরাধী হয়ে থাকব।
রাণাদার মাথার মধ্যে সারাদিন শুধু একটা জিনিসই ঘোরাফেরা করে উন্নয়ন আর উন্নয়ন। যেখানে শত সহস্র বাধাও তাঁকে স্পর্শ করতে পারে না।
যা তিনি করেন তা আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও আমাদের জেলা সভাপতি কেষ্টদার আশীর্বাদকে সঙ্গে নিয়েই করেন। আগামীদিন আমাদের সিটি স্ক্যান এবং এম আর আই করার জন্য আর বর্ধমান বা অন্যান্য জায়গায় আর যেতে হবে না।
দলমত নির্বিশেষে মানুষের এ হেন কাজের জন্য তাঁর মহানুভবতা আমাদের সকলের হৃদয় ছুঁয়ে যায়।আরো বলি আগামীদিনে লাভপুর হাসপাতাল নতুন সাজে সজ্জিত হতে চলেছে,শুধুমাত্র তাই নয় লাভপুরের বিভিন্ন সাবসেণ্টারে অক্সিজেন থাকবে ,সুতরাং সেই সব প্রত্যন্ত এলাকার মানুষকে আর অক্সিজেনের জন্য লাভপুর ও আসতে হবে না।
অন্যান্য আগের বিধায়কদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়েই বলছি আমাদের বর্তমান বিধায়ক রাণাদা শুধুমাত্র বিধায়ক নন,লাভপুরের সমস্ত পরিবারের অভিভাবক হয়ে উঠেছেন রাণাদা।
তাই মানুষের আকুতিতে,হৃদয়ে রাণাদা।
রাণাদা মানেই মানুষের আবেগ,মানুষের ভালবাসা রাণাদা মানেই প্রাণের আরাম মনের শান্তি।
আসুন,আমরা রাণাদার হৃদয়ের সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করি।
লেখকঃ-
প্রবীর পাঠক (লাভপুর বীরভূম)