১৯৪৮ সালে ৩০ শে জানুয়ারী আজকের এই দিনটিতে, গত ৭৪ বছর আগে, আততায়ীর গুলিতে, প্রাণ হারালেন জাতির পিতা । কিন্তু তাঁর মহান অমর দর্শনকে সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে, মহাত্মা গান্ধীর পূত চিতা ভষ্ম ছড়িয়ে দেওয়া হয়,
ভারত বর্ষের বিভিন্ন প্রান্তে । আমর স্বাধীনতা সংগ্রামী, গান্ধীবাদী নেতা কামদাকিঙ্কর মুখোপাধ্যায়ের উদ্দ্যোগে সে বছর ১২ ই ফেব্রুয়ারী চিতা ভষ্ম ভিসর্জিত হয় কুয়ে নদীর মনিকনিকা ঘাটে ।
সেই উপলক্ষে কামদাকিঙ্কর মুখোপাধ্যায় এবং পরবর্তীতে তার কৃতিপুত্র প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ভারত গৌরব প্রণব মুখোপাধ্যায় এবং তৎপরবর্তিতে অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় এই তর্পন অনুষ্ঠান করে চলেছেন ।গান্ধীর প্রয়ান দিবসে মনিকনিকা ঘাটে গান্ধী তর্পন অনুষ্ঠান তাই কয়েক প্রজন্মের ধারাবাহিক ঐতিহ্যের জেলা বাসীর শ্রদ্ধা ।
আজকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, প্রক্তন সংসদ শ্রী অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় মহাশয়, প্রধান অতিথি, বীরভূম জেলা
পরিষদের মেন্টর মাননীয় অভিজিৎ সিনহা (রাণা দা) মহাশয়, বিশেষ অতিথি, নানুর বিধানসভার বিধায়ক বিধান চন্দ্র মাঝি ।
বিশিষ্ট সমাজসেবী আব্দুল মান্নান সাহেব, বিশিষ্ট সমাজসেবী তরুণ চক্রবর্তী, বিশিষ্ট সমাজসেবী প্রবীর পাঠক , লাভপুরের বিডিও সন্তু দাস, শোভন চৌধুরী, ঠিবা অঞ্চল সভাপতি সাইন কাজী, ঠিবা অঞ্চল প্রধান মিঠুন কাজী,
নানুরের সিই আই সাহেব, কির্নাহের অর্সি সাহেব, কামদাকিঙ্কর মুখোপাধ্যায়ের স্মৃতি রক্ষা কমিটির উদ্যোক্তারা উপস্হিত ছিলেন । এবং ঠিবা অঞ্চল নেতৃত্ববৃন্দ উপস্থিত ছিলেন ওই মনিকনিকা ঘাটে গান্ধী তর্পন অনুষ্ঠানে ।
গিতা, বাইবেল, কোরানের কিছু অংশ পাঠ থেকে সংগিত জগতের অনুষ্ঠানের মধ্যে সমাপ্ত হলো আজকের মনিকনিকা ঘাটের অনুষ্ঠান ।