মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায়, লাভপুর বিধানসভায়, ঠিবা গ্রাম পঞ্চায়েতে, ঠিবা অঞ্চল হাইস্কুলে, ও বিপ্রটিকুরী অঞ্চলে, পাড়ায় সমাধান ক্যাম্প সমাপ্ত হলো। লাভপুর বিধানসভা কেন্দ্র, গত কালকের (৪ই ফেব্রুয়ারী) ঠিবা গ্রাম পঞ্চায়েত দপ্তর থেকে হলো পাড়ায় পাড়ায় সমাধানের ক্যাম্প। ঠিবা অঞ্চল সভাপতি সাইন কাজীর এবং বিপ্রটিকুরী অঞ্চল সভাপতি সেখ ইসমাইল ( মিঠু ) উপস্থিতে,
ঠিবা গ্রামপঞ্চায়ের, কর্মকর্তারা, উপস্থিত ছিলেন পাড়ায় সমাধান ক্যাম্পে। মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের, ঐকান্তিক উদ্যোগে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২২ সালে পুনরায় শুরু হলো এই ক্যাম্প। আজ আবহাওয়া খারাপ থাকলেও আমাদের অঞ্চলে খুশীর হাওয়া বইছে।সামাজিক নিরীক্ষায় সফল হওয়ার খুশী। ঠিবা অঞ্চল সভাপতি সাইন কাজীর সভাপতিত্ব থাকায় ভীষণ খুশী ঠিবা অঞ্চলের মানুষ । ঠিবা অঞ্চল সভাপতি এদিন বলেন, শুধু পশ্মিবঙ্গে নয় ভারতবর্ষের প্রতিটা অঞ্চলে এবং পৌরসভায় মা মাটি মানুষের সরকারের পাড়ায় পাড়ায় ক্যাম্প হবে । ধন্যবাদ প্রণাম জানায় আমাদের মুখ্যমন্ত্রীকে । সেলুড জানায় লাভপুর বিধানসভার বিধায়ক অভিজিৎ সিনহা (রাণাদা) কে । আমরা অভিজিৎ সিনহা রাণাদা কে বিধায়ক হিসাবে পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করি । মা মাটি মানুষের জয় ।
বিপ্রটিকুরী অঞ্চলের , ঠিবা অঞ্চলের সমস্ত বুথের সমস্ত তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীসদস্যদের ধন্যবাদ দিয়ে অঞ্চল সভাপতি সেখ ইসমাইল (মিঠু )বলেন,'এই সফলতা এসেছে সর্বদা মানুষের পাশে থাকার জন্য।জনদরদী মুখ্যমন্ত্রী সাধারণ মানুষের সুবিধার জন্য জনকল্যাণমুখী প্রকল্প চালু করেছেন।
ঘরে ঘরে, পাড়ায় পাড়ায়, সব সময়ে সবার সেবায়, ততপর পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেস সরকার। যদি কোন শ্রেণির মানুষ বর্তমান তৃণমূল কংগ্রেসের আমলে দরিদ্র মানুষদের মধ্য সুযোগ সুবিধা পৌঁছে দেবার যে উদ্যোগ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিয়েছেন, এর জন্য গর্ব অনুভব করছেন পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত মানুষ।
কাজের মানুষ কাছের মানুষ আমাদের প্রিয় বিধায়ক যে ভাবে আমাদের এলাকার
উন্নয়নের জন্য যেভাবে সর্বদা মানুষের পাশে থাকার প্রতিজ্ঞাবদ্ধ সেইভাবেই
আমাদের অঞ্চলের দলীয় কর্মীদের সাধারণ মানুষের পাশে থাকার অঙ্গীকারবদ্ধ
হতে হবে।' তিনি আরো বলেন যে আমাদের অঞ্চলের প্রতিটি মানুষের সুখে,শান্তি তে
বসবাস করার জন্য যা কিছু করার দরকার আমাদের সব স্তরের কর্মীকে সেই কাজ করে
যেতে হবে।সংগঠন যাতে আরো মজবুত হয়। '
সত্যি!অঞ্চল সভাপতির মানুষের পাশে থাকার যে আর্তি, তার জন্য সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।